रविवार, दिसंबर 22 2024 | 07:50:24 PM
Breaking News
Home / Choose Language / bengali / মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘‘মন কি বাত’’ (১১৫ তম পর্ব) অনুষ্ঠানের বাংলা অনুবাদ –

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘‘মন কি বাত’’ (১১৫ তম পর্ব) অনুষ্ঠানের বাংলা অনুবাদ –

Follow us on:

আমার প্রিয় দেশবাসী, নমস্কার। মন কি বাতে আপনাদের সকলকে স্বাগত। আমাকে যদি আপনারা জিজ্ঞাসা করেন যে আমার জীবনের সবচেয়ে স্মরণীয় মুহূর্ত কোনটি তাহলে তো অনেক ঘটনাই মনে পড়ে, কিন্তু তার মধ্যেও একটা মুহূর্ত বিশেষ ভাবে স্মরণীয়। সেই মুহূর্তটি হলো যখন গতবছর ১৫ ই নভেম্বর আমি ভগবান বিরসা মুন্ডার জন্মজয়ন্তীতে ওঁর জন্মস্থান ঝাড়খণ্ডের উলিহাতু গ্রামে গিয়েছিলাম। আমার উপর এই যাত্রার অত্যন্ত গভীর প্রভাব পড়েছিল। আমি দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী যার এই পবিত্র ভূমির মাটি নিজের মাথায় ছোঁয়ানোর সৌভাগ্য হয়েছে। সেই মুহূর্তে আমি কেবল স্বাধীনতার সংগ্রামের শক্তিকে অনুভব করেছিলাম তাই নয়, এই ধরিত্রীর শক্তির সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ারও সুযোগ পেয়েছিলাম। আমি উপলব্ধি করেছিলাম কীভাবে একটি সংকল্প পূরণ করার সাহস দেশের কোটি কোটি মানুষের ভাগ্য বদল করতে পারে।

বন্ধুরা, ভারতে প্রত্যেক যুগে কিছু বাধা বা চ্যালেঞ্জ এসেছে এবং প্রতি যুগেই এমন অসাধারণ ভারতবাসীরা জন্ম নিয়েছেন যারা এই চ্যালেঞ্জগুলির মোকাবিলা করেছেন। আজ মন কি বাতে আমি সাহস এবং দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এমন দুজন মহানায়কের বিষয়ে আলোচনা করব। দেশ তাদের সার্ধশতবর্ষ উদযাপনের সংকল্প করেছে। ৩১ শে অক্টোবর থেকে সর্দার প্যাটেলের সার্ধশতবর্ষ শুরু হচ্ছে। এরপর ১৫ই নভেম্বর থেকে ভগবান বিরসা মুন্ডার সার্ধশতবর্ষ শুরু হবে। এই দুই মহাপুরুষ পৃথক পৃথক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছিলেন, কিন্তু দুজনের ভিশন (vision) এক ছিল – “দেশের একতা”।

বন্ধুরা, গতবছর দেশ এমন মহান দেশনায়ক–নায়িকাদের জন্মজয়ন্তী নব উদ্যমে উদযাপন করে নবীন প্রজন্মকে নতুন প্রেরণা দিয়েছে। আপনাদের নিশ্চয়ই মনে থাকবে যখন আমরা মহাত্মা গান্ধীজীর সার্ধশতবর্ষ উদযাপন করেছিলাম তখন অসাধারণ কত কিছু হয়েছিল। নিউইয়র্কের টাইমস স্কোয়ার থেকে আফ্রিকার ছোট্ট গ্রাম পর্যন্ত বিশ্বের মানুষ ভারতের সত্য ও অহিংসার বার্তাকে বুঝেছিল, তাকে পুনরায় জেনেছিল, তাকে যাপন করেছিল। নবীন থেকে প্রবীণরা , ভারতীয় থেকে বিদেশীরা প্রত্যেকে গান্ধীজীর উপদেশগুলি নতুন তথ্যের আলোয় বুঝেছেন, নতুন বৈশ্বিক পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে তাকে জেনেছেন। যখন আমরা স্বামী বিবেকানন্দজীর সার্ধশতবর্ষ উদযাপন করি তখন দেশের নব্যযুবারা ভারতের আধ্যাত্মিক ও সাংস্কৃতিক শক্তিকে নতুন পরিভাষার মাধ্যমে বুঝেছেন। এই কর্মসূচিগুলি আমাদের এই উপলব্ধি দিয়েছে যে আমাদের মহাপুরুষরা অতীতে হারিয়ে যান না, বরং তাঁদের জীবন আমাদের বর্তমানকে ভবিষ্যতের পথ দেখায়।

বন্ধুরা, সরকার রাষ্ট্রীয় স্তরে এই মহান ব্যক্তিদের সার্ধশতবর্ষ উদযাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঠিকই, কিন্তু আপনাদের সহযোগিতাই প্রাণসঞ্চার করবে এই উদ্যোগে, সজীব বানাবে একে। আমি আপনাদের সবাইকে অনুরোধ করব এই উদ্যোগের অংশীদার হতে। লৌহপুরুষ সর্দার প্যাটেল সম্পর্কে আপনার ভাবনা এবং কাজ জানান হ্যাশট্যাগ-সর্দার-ওয়ানফিফটি-তে এবং ধরতীআবা বীরসা মুণ্ডার প্রেরণা হ্যাশট্যাগ-বীরসামুণ্ডা-ওয়ানফিফটি-র মাধ্যমে আনুন পৃথিবীর সামনে। আসুন, একসঙ্গে মিলে এই উৎসবকে ভারতের বিবিধতার মধ্যে ঐক্যের উৎসব বানাই, একে ঐতিহ্য থেকে বিকাশের উৎসব বানাই।

আমার প্রিয় দেশবাসী, সেই দিনটা নিশ্চয়ই মনে আছে আপনাদের যেদিন থেকে টিভিতে ছোটা ভীমকে দেখা যেতে লাগল। শিশুরা তো কখনই ভুলতে পারবে না সেটা, কত উত্তেজনা ছিল ছোটা ভীমকে ঘিরে। আপনারা জেনে বিস্মিত হবেন যে আজ ‘ঢোলকপুরের ঢোল’ কেবল ভারতেরই নয় বরং অন্যান্য দেশের বাচ্চাদেরও খুব আকৃষ্ট করে। এইভাবেই আমাদের অন্যান্য অ্যানিমেটেড সিরিয়াল, কৃষ্ণা, হনুমান, মোটু-পতলুর অনুরাগী ছড়িয়ে আছে দুনিয়াজুড়ে। ভারতের তৈরি অ্যানিমেশন চরিত্র, এখানকার অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র, নিজেদের বিষয়বস্তু আর সৃষ্টিশীলতার কারণে গোটা পৃথিবীতে সমাদৃত হচ্ছে। আপনারা নিশ্চয়ই দেখেছেন যে স্মার্টফোন থেকে সিনেমার পর্দা অবধি, গেমিং কনসোল থেকে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি অবধি, সর্বত্র রয়েছে অ্যানিমেশন। অ্যানিমেশনের জগতে নতুন বিপ্লব আনার পথে চলেছে ভারত। ভারতের গেমিং স্পেসেরও বিস্তার হচ্ছে দ্রুতগতিতে। ইন্ডিয়ান গেম্স্ও সারা বিশ্বে জনপ্রিয় হচ্ছে। কয়েক মাস আগে ভারতের অগ্রণী গেমিং বিশারদদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল, তখন ইন্ডিয়ান গেমসের বিস্ময়কর সৃষ্টিশীলতা আর গুণমান জানার ও বোঝার সুযোগ হয়েছিল আমার। সত্যি, সৃষ্টিশীল উদ্যমের এক ঢেউ বইছে দেশজুড়ে। অ্যানিমেশনের জগতে ‘মেড ইন ইণ্ডিয়া’ আর ‘মেড বাই ইণ্ডিয়ানস’ ব্যাপ্ত হয়ে আছে। আপনারা জেনে আনন্দিত হবেন যে আজ ভারতের মেধা বিদেশী প্রোডাকশনেরও গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠছে। এখনকার স্পাইডারম্যান হোক বা ট্র্যান্সফর্মারস, এই দুটো ছবিতে হরিনারায়ণ রাজীবের অবদানের খুব প্রশংসা করেছে লোকজন। ভারতের অ্যানিমেশন স্টুডিওগুলো ডিজনি এবং ওয়ার্নার ব্রাদার্সের মত বিশ্বের নামীদামী প্রোডাকশন কোম্পানির সঙ্গে কাজ করছে।

বন্ধুরা, এখন আমাদের যুবরা Original Indian Content তৈরি করছে, যেগুলোতে আমাদের সংস্কৃতির একটা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সেগুলো সারা বিশ্বে দেখা হচ্ছে। এখন, Animation Sector এমন একটা industry-র রূপ নিয়েছে যা অন্যান্য Industries-কেও শক্তি যোগাচ্ছে, যেমন ইদানিং VR Tourism খুব famous হয়ে উঠছে। আপনি virtual tour এর মাধ্যমে অজন্তার গুহা গুলোকে দেখতে পারেন, কোনারক মন্দিরের corridor-এ ঘুরে আসতে পারেন, কিংবা বারাণসীর ঘাটে আনন্দ উপভোগ করতে পারেন। এইসব VR animation ভারতের creator-রা তৈরি করেছেন। VR এর মাধ্যমে এইসব জায়গাগুলোকে দেখার পর বহু মানুষই বাস্তবে এই সমস্ত পর্যটন স্থলে ঘুরতে যেতে চাইছেন, অর্থাৎ tourist destination-এর virtual tour, লোকজনের মনে কৌতুহল তৈরি করার একটা মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আজ এই সেক্টরে animator-দের সঙ্গে সঙ্গে story tellers, writers, voice over experts, musicians, game developers, VR এবং AR expert-দের’ও চাহিদা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। এইজন্য আমি ভারতের যুবদের বলব নিজেদের creativity কে বিস্তৃত করুন। কে জানে, হয়তো বিশ্বের পরবর্তী super hit animation-টা আপনার computer থেকে বেরোতে পারে! ঠিক পরের viral game-টা আপনার creation হতে পারে! কিংবা educational animations এ আপনার innovation-টা হয়তো বড় সাফল্য অর্জন করতে পারে। এই ২৮শে অক্টোবর অর্থাৎ আগামীকাল World Animation Day’ও পালন করা হবে। আসুন আমরা ভারতকে Global animation power house বানানোর অঙ্গীকার করি।

আমার প্রিয় দেশবাসী, স্বামী বিবেকানন্দ একবার সাফল্যর মন্ত্র দিয়েছেন, তাঁর সেই মন্ত্র হলো- “কোনও একটা idea র কথা ভাবো এবং সেই idea-টিকেই তোমার জীবন করে তোলো – সেটা নিয়েই ভাবনা চিন্তা করো, সেটা নিয়েই স্বপ্ন দেখো, সেটা নিয়েই বাঁচো”। আজ ‘আত্মনির্ভর ভারত অভিযান’ও সাফল্যের এই মন্ত্র নিয়েই এগিয়ে চলছে। এই প্রচারাভিযান আমাদের সমষ্টিগত চেতনার অংশ হয়ে উঠেছে। ক্রমাগত, পদে-পদে আমাদের অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছে। আত্মনির্ভরতা আমাদের policy-ই নয় আমাদের passion হয়ে গেছে। অনেক বছর নয়, মাত্র ১০ বছর আগের কথা, তখন কোন complex technology-কে ভারতে বিকশিত করার কথা যখন কেউ বলতো, বহু লোকের সেটা বিশ্বাস হতো না, অনেকেই উপহাস করতো, কিন্তু এখন সেই লোকেরাই দেশের সাফল্য দেখে বিস্মিত হন। ভারত আত্মনির্ভর হচ্ছে, প্রত্যেকটা sector-এ অদ্ভুত ভালো কাজ করছে। আপনি ভাবুন, এক যুগে mobile phone import করা ভারত আজ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম manufacturer হয়ে উঠেছে। ভারত, যে একসময় বিশ্বের সবচেয়ে বেশি প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কিনেছিল, সে এখন ৮৫টি দেশে রপ্তানি করছে। স্পেস টেকনোলজি তে ভারত আজ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছানো প্রথম দেশ হয়ে উঠেছে এবং একটি বিষয় যা আমার সবচেয়ে ভালো লাগে তা হলো – আত্মনির্ভরতা– এই প্রচারাভিযানটি আর শুধু সরকারি অভিযান হিসেবে সীমাবদ্ধ নেই, এখন আত্মনির্ভর ভারত অভিযান একটি গণ অভিযানে পরিণত হচ্ছে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই সাফল্য অর্জন করা যাচ্ছে। যেমন এই মাসে আমরা লাদাখের হানলেতে এশিয়ার বৃহত্তম ইমেজিং টেলিস্কোপ “মেস”-এর উদ্বোধন করেছি। এটি ৪৩০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। জানেন এর বিশেষত্ব কি? এটি মেড ইন ইন্ডিয়া। ভাবুন, এমন একটি জায়গায় যেখানে -৩০ ডিগ্রির মতো ঠান্ডা পড়ে, যেখানে অক্সিজেনের অভাবও রয়েছে, আমাদের বিজ্ঞানীরা এবং local industry তাই করে দেখিয়েছেন যা এশিয়ার অন্য কোনও দেশ করতে পারেনি। হানলের টেলিস্কোপ হয়তো দূরের বিশ্বকে দেখছে, কিন্তু এটা আমাদের আরও একটা জিনিস দেখাচ্ছে, যা হল — আত্মনির্ভর ভারতের শক্তি।

বন্ধুরা, আমি চাই আপনারাও একটা কাজ অবশ্যই করুন, আত্মনির্ভর ভারতের বেশি বেশি উদাহরণ, এবং এই ধরণের প্রচেষ্টাকে শেয়ার করুন। আপনি আপনার আশেপাশে কোন নতুন innovation দেখেছেন, কোন লোকাল স্টার্টআপ আপনাকে সবচেয়ে বেশি মুগ্ধ করেছে, #atmanirbharinnovation -এর সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়াতে এই সব বিবরণ লিখুন আর আত্মনির্ভর ভারতের উৎসব পালন করুন। এই উৎসবের মরশুমে, আমরা সকলেই এই আত্মনির্ভর ভারতের অভিযানকে আরো বেশি শক্তিশালী করি। আমরা ভোকাল ফর লোকালের মন্ত্র নিয়ে কেনাকাটা করি। এটা নতুন ভারত, যেখানে impossible শব্দটি একটি চ্যালেঞ্জ মাত্র, যেখানে মেক ইন ইন্ডিয়া এখন মেক ফর দ্য ওয়ার্ল্ড হয়ে গেছে, যেখানে প্রতিটি নাগরিক innovator। যেখানে প্রতিটি চ্যালেঞ্জই একটি সুযোগ। আমাদের কেবল ভারতকেই আত্মনির্ভর করলে চলবে না, বরং আমাদের দেশকে innovation-এর গ্লোবাল পাওয়ারহাউস হিসেবে শক্তিশালী করে তুলতে হবে।

আমার প্রিয় দেশবাসী, আমি আপনাদের একটি অডিও শোনাচ্ছি।

ফ্রড কলার ১: হ্যালো

ভিকটিম: স্যার, নমস্কার স্যার

ফ্রড কলার ১: নমস্কার

ভিকটিম: স্যার, বলুন স্যার

ফ্রড কলার ১: দেখুন এই যে আপনি এফ আই আর নম্বরটি আমায় পাঠিয়েছেন এই নম্বরের বিরুদ্ধে ১৭টি কমপ্লেন রয়েছে আমাদের কাছে, আপনি এই নম্বরটি ইউজ করছেন?

ভিকটিম: না, আমি এই নম্বরটি ব্যবহার করি না

ফ্রড কলার ১: এখন আপনি কোথা থেকে কথা বলছেন?

ভিকটিম: স্যার আমি কর্ণাটক থেকে কথা বলছি, এখন বাড়িতেই রয়েছি

ফ্রড কলার ১: ওকে, চলুন আপনি আপনার স্টেটমেন্ট রেকর্ড করুন যাতে এই নম্বরটি ব্লক করা যায়। ভবিষ্যতে যাতে আপনার কোন প্রবলেম না হয়, ওকে?

ভিকটিম: হ্যাঁ স্যার

ফ্রড কলার ১: এখন আমি আপনাকে যার সঙ্গে কানেক্ট করছি, তিনি আপনার ইনভেস্টিগেশন অফিসার। আপনি আপনার স্টেটমেন্ট রেকর্ড করুন যাতে এই নম্বরটা ব্লক করা যায়। ওকে?

ভিকটিম: হ্যাঁ স্যার

ফ্রড কলার ১: হ্যাঁ স্যার বলুন আমি কার সঙ্গে কথা বলছি এখন? আপনার আধার কার্ড আমায় শো করুন, ভেরিফাই করার জন্য নম্বরটি বলুন।

ভিকটিম: স্যার আমার কাছে এখন আধার কার্ড নেই স্যার। প্লিজ স্যার ।

ফ্রড কলার ১: ফোন ? আপনার ফোনে আছে?

ভিকটিম: না স্যার

ফ্রড কলার ১: ফোনে আপনার আধার কার্ডের কোন ছবি নেই?

ভিকটিম: না স্যার

ফ্রড কলার ১: নম্বর মনে আছে আপনার?

ভিকটিম: না স্যার মনে নেই, নম্বরটা আমার মনে নেই।

ফ্রড কলার ১: আমাদের শুধু ভেরিফাই করতে হব। ওকে? ভেরিফাই করার জন্য।

ভিকটিম: না স্যার

ফ্রড কলার ১: আপনি ভয় পাবেন না, ভয় পাবেন ন। যদি আপনি কিছুই না করে থাকেন তাহলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই

ভিকটিম: হ্যাঁ স্যার, অবশ্যই।

ফ্রড কলার ১: আপনার কাছে আধার কার্ড থাকলে আমায় দেখিয়ে দিন ভেরিফাই করার জন্য।

ভিকটিম: না স্যার, না স্যার, আমি আসলে গ্রামে এসেছি, কার্ড আমার বাড়িতে রয়েছে।

ফ্রড কলার১: ওকে

দ্বিতীয় কন্ঠ: মে আই কাম ইন স্যার?

ফ্রড কলার ১: কাম ইন

ফ্রড কলার ২: জয় হিন্দ

ফ্রড কলার ১: জয় হিন্দ

ফ্রড কলার ১: এই ব্যক্তির ওয়ান সাইডেড ভিডিও কল রেকর্ড করো এজ পার দা প্রটোকল ওকে?

এই অডিওটির লক্ষ্য কেবল তথ্য তুলে ধরা নয়, এটি মনোরঞ্জনের জন্যও নয়, এই অডিওটি আমাদের সামনে এসেছে একটি গভীর চিন্তা নিয়ে । আপনারা এইমাত্র যে কথোপকথনটি শুনলেন তার বিষয়বস্তু ছিল digital arrest-এর প্রতারণা। এই কথোপকথনটি একজন প্রতারিত ব্যক্তি, ও fraud যারা করছিল তাদের মধ্যে হয়েছিল। Digital arrest-এর fraud-এ phone যাঁরা করেন তাঁরা কখনো পুলিশ, কখনো C.B.I, কখনো narcotics বা কখনো R.B.I, এরকম বিভিন্ন label লাগিয়ে নকল আধিকারিক সেজে কথা বলেন এবং ভীষণ confidence-এর সঙ্গে বলেন। আমাকে ‘মন কী বাতের’ বহু শ্রোতা বলেছেন যে এই বিষয়ে এই অনুষ্ঠানে অবশ্যই আলোচনা করা উচিৎ।

আসুন, আমি আপনাদের বলি এই fraud-করা গ্যাংগুলি কী ভাবে কাজ করে এবং এই বিপজ্জনক গেমটি কী? আপনারও যেমন এই বিষয়টি বোঝা জরুরি, তেমনই অন্যদেরও এর ব্যপারে জানাটা ততটাই আবশ্যক। প্রথম চাল, এরা আপনার সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য জোগাড় করে রাখেন- “আপনি আগের মাসে গোয়া গেছিলেন না? আপনার মেয়ে দিল্লিতে পড়াশোনা করে না? এরা আপনার এত ব্যক্তিগত তথ্য জোগাড় করে রাখেন যে তার পরিমাণ জানলে আপনি থ হয়ে যাবেন।

দ্বিতীয় চাল- ভয়ের বাতাবরণ সৃষ্টি করো, উর্দি, সরকারি দপ্তরের set-up, আইনের নানা ধারা, এঁরা phone-এ বার্তালাপের মাধ্যমে আপনাকে এতটাই ভয় পাইয়ে দেবেন যে আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না। এবং এরপর এঁদের তৃতীয় চাল শুরু হয়। তৃতীয় চাল- সময়ের চাপ। “এখনি আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে নইলে আপনাকে গ্রেফতার হতে হবে,“- এঁরা প্রতারিত ব্যক্তিদের উপর এতটাই মনস্তাত্বিক চাপ সৃষ্টি করেন যে তাঁরা ভীষণ রুপে ভীত হয়ে যান।

Digital arrest-এর শিকার যাঁরা হয়েছেন তাঁদের মধ্যে সমাজের প্রতিটি শ্রেণির, প্রতি বয়েসের মানুষ রয়েছেন। মানুষ কেবল ভীতির কারণে নিজেদের পরিশ্রমে রোজগার করা লক্ষ-লক্ষ টাকা খুইয়ে ফেলেছেন। কোন সময়ে আপনার কাছে এরকম call এলে আপনার ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আপনার জেনে রাখা জরুরি যে কখনোই কোন তদন্তকারী agency, phone call বা video call-এর মাধ্যমে এই ধরণের জেরা কখনই করে না। আমি আপনাদের digital সুরক্ষার তিনটি স্তর কী কী জানাব এখন। এই তিনটি স্তর হল- “থামো, ভাবো, action নাও”। Call এলে, থামো, ঘাবড়াবেন না, শান্ত থাকুন, তাড়াহুড়োয় কোন পদক্ষেপ নেবেন না, কাউকে নিজের ব্যক্তিগত তথ্য দেবেন না, সম্ভব হলে screenshot নেবেন ও recording অবশ্যই করবেন। এরপর আসে দ্বিতীয় স্তর। প্রথম স্তর ছিল, থামো, দ্বিতীয় স্তর, ভাবো। কোন সরকারি agency phone-এ এরকম ধমক দেয় না, না তারা video call-এর মাধ্যমে জেরা করে, না তারা এরকম ভাবে টাকা চায়, যদি ভয় দেখায়, মনে করবেন কোন গোলমাল আছে। এই গেল প্রথম স্তর, দ্বিতীয় স্তর, এবার আপনাদের আমি তৃতীয় স্তর কী সেটা বলব।

প্রথম স্তরে আমি বললাম ‘থামো’, দ্বিতীয় স্তরে আমি বললাম ‘ভাবো’, তৃতীয় স্তরে বলছি ‘action নাও’।

রাষ্ট্রীয় সাইবার হেল্পলাইন ১৯৩০ ডায়াল করুন, cybercrime.gov.in-এ রিপোর্ট করুন, পরিবার ও পুলিশকে সবটা জানান, তথ্য প্রমাণ নিজের কাছে সুরক্ষিত রাখুন। ‘থামো’, এরপর ‘ভাবো’ এবং শেষে ‘action নাও’, এই তিনটি স্তর আপনার digital সুরক্ষার রক্ষক হিসেবে কাজ করবে।

বন্ধুরা, আমি আবার বলবো যে digital arrest বলে কোনো ব্যবস্থাই আমাদের আইনে নেই। এটা কেবল মাত্র একটা fraud, একটা জোচ্চুরি, একটা মিথ্যে, শয়তানদের দুর্নীতি আর যে সব মানুষ এই ধরণের কাজ করে, তারা সমাজের শত্রু। Digital arrest এর নামে যে সব জালিয়াতি চলছে তার মোকাবেলা করার জন্য বিভিন্ন তদন্তকারী agency রাজ্য সরকার এর সঙ্গে হাত মিলিয়ে কাজ করছে। এই agency-গুলির মধ্যে সমন্বয় বজায় রাখতে National Cyber Coordination Centre নামে একটি সংস্থার গঠন করা হয়েছে। Agency র দ্বারা এই ধরণের ছল চাতুরী করা হাজার হাজার video calling ID গুলি কে ব্লক করা হয়েছে। লক্ষ্য লক্ষ্য sim card, mobile phone আর bank account ও block করা হয়েছে। Agency নিজেদের কাজ ঠিকই করছে কিন্তু digital arrest এর নামে যে scam টা চলছে তার থেকে বাঁচার একমাত্র উপায়ে হলো – প্রত্যেকটি ব্যক্তির সচেতনতা, প্রত্যেক নাগরিকের সচেতনতা। যারা এই ধরণের cyber fraud এর শিকার হয়েছেন তারা আশে পাশের মানুষ কে সাবধান করুন। আপনারা সচেতনতার বৃদ্ধির জন্য #safedigitalindia র প্রয়োগ করতে পারেন। আমি দেশের school আর কলেজগুলিকেও অনুরোধ করবো যাতে তারা cyber scam এর বিরুদ্ধে প্রত্যেকটি উদ্যোগে, ছাত্রদের ও শামিল করেন। সমাজের প্রত্যেকের সহযোগিতা থাকলেই আমরা এই সংকটজনক পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারবো।

আমার প্রিয় দেশবাসী, আমাদের বহু স্কুল পড়ুয়ারা calligraphy বা সুলিখন-এ বিশেষ আগ্রহী। এর মাধ্যমে আমাদের লেখনী স্বচ্ছ, সুন্দর ও আঁকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। আজ জম্মু-কাশ্মীর এ স্থানীয় সংস্কৃতিকে জনপ্রিয় করার জন্য এটির প্রয়োগ করা হচ্ছে। এখানে অনন্তনাগের বাসিন্দা ফিরদৌসা বসির জি calligraphy-তে দক্ষ। তিনি এর মাধ্যমে স্থানীয় সংস্কৃতির বিভিন্ন দিক সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করছেন। ফিরদৌসা জির calligraphy, স্থানীয় বাসিন্দা, বিশেষ করে, যুবাদের আকৃষ্ট করেছে। এরকমই একটি প্রচেষ্টা উধমপুরের গোরীনাথজিও করছেন। এক শতকেরও বেশি পুরোনো সারেঙ্গীর মাধ্যমে উনি ডোগরা সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের বিভিন্ন রূপ সংরক্ষণ করতে বদ্ধপরিকর। সারেঙ্গীর সুরের সাহায্যে তিনি নিজের সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন প্রাচীন কাহিনী ও ঐতিহাসিক ঘটনাকে আকর্ষণীয় ভাবে বর্ণনা করেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আপনারা এমন অনেক অসাধারণ মানুষ পাবেন যারা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ করার জন্য এগিয়ে এসেছেন। ডি. ব্যয়কুন্ঠাম বিগত প্রায় ৫০ বছর ধরে চেরিয়াল ফোক আর্ট কে জনপ্রিয় বানানোর কাজে যুক্ত। তেলেঙ্গানার সঙ্গে জড়িত এই কলা কে আগে এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য ওনার প্রচেষ্টা বড়ই অদ্ভুত। চেরিয়াল পেইন্টিং তৈরি করার প্রক্রিয়া সত্যিই অনন্য। এটি একটি স্ক্রল এর মাধ্যমে গল্পকে উপস্থাপন করে। এতে আমাদের ইতিহাস আর মাইথলজির সম্পূর্ণ প্রতিচ্ছবি পাওয়া যায়। ছত্তিশগড়ের নারায়ণপুরের বুটলুরাম মাথরাজি অবুঝমারিয়া জনজাতির লোকশিল্প কে সংরক্ষণ করার জন্য কাজ করছেন। বিগত চার দশকে উনি নিজের এই মিশনের কাজে লেগে আছেন। ওনার এই শিল্প বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও এবং স্বচ্ছ ভারত এর মত অভিযানের সঙ্গে মানুষকে যুক্ত করার জন্য অনেক কার্যকরী ছিল।

বন্ধুরা এখন আমরা কথা বলছি কিভাবে কাশ্মীরের উপত্যকা থেকে ছত্তিশগড়ের জঙ্গল পর্যন্ত আমাদের কলা এবং সংস্কৃতি নতুন নতুন রং বিকিরণ করছে, কিন্তু এই কথাটা এখানেই শেষ হয় না। আমাদের এই শিল্প-সংস্কৃতির সুগন্ধ দূর দূরান্ত পর্যন্ত পৌঁছচ্ছে। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ ভারতীয় কলা এবং সংস্কৃতি দেখে মন্ত্রমুগ্ধ হচ্ছেন। যখন আমি আপনাদের উধমপুরের সারেঙ্গীর সুরের মূর্ছনার কথা বলছিলাম, তখন আমার মনে পড়ল যে কিভাবে হাজার মাইল দূরে রাশিয়ার শহর যাকুটস্ক-এ ভারতীয় কলার সুমধুর সুর প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। ভেবে দেখুন, শীতকালের এক–আধ দিন, মাইনাস ৬৫ ডিগ্রী তাপমাত্রা, চারদিকে সাদা বরফের চাদর আর তারই মধ্যে সেখানে একটা theatre এ দর্শকরা মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে কালিদাসের অভিজ্ঞান শকুন্তলম দেখছে। আপনি কি চিন্তা করতে পারছেন বিশ্বের সবচেয়ে শীতলতম শহর ইয়াকুটস্কে, ভারতীয় সাহিত্যের উষ্ণতা! এটা কোন কল্পনা নয়, সত্যি- আমাদের সবাইকে গর্বে এবং আনন্দে পরিপূর্ণ করে তোলার মত সত্যি।

বন্ধুরা, কয়েক সপ্তাহ আগে, আমি Laos এ গিয়েছিলাম। এটি ছিল নবরাত্রির সময় এবং সেখানে আমি আশ্চর্যজনক কিছু দেখলাম। স্থানীয় শিল্পী “ফলক ফলম” পরিবেশন করছিলেন – ‘Laos-এর রামায়ণ’। ওঁনার চোখে দেখলাম সেই একই ভক্তি, ওঁনার কণ্ঠে সেই একই সমর্পণ, যা রামায়ণের প্রতি আমাদের মনে আছে । একইভাবে, কুয়েতে শ্রী আবদুল্লা অল-বরুন রামায়ণ ও মহাভারতকে আরবি ভাষায় অনুবাদ করেছেন। এই কাজ শুধুমাত্র একটি অনুবাদ নয়, বরং দুটি মহান সংস্কৃতির মধ্যে একটি সেতুবন্ধনের মত। ওঁনার এই প্রচেষ্টা আরব জগতে ভারতীয় সাহিত্যের একটি নতুন ধারণা বিকশিত করছে। পেরু থেকে আরেকটি অনুপ্রেরণামূলক উদাহরণ হল এরলিন্ডা গার্সিয়া (Erlinda Garcia) সেখানকার যুবাদের ভরতনাট্যম শেখাচ্ছেন এবং মারিয়া ভালদেজ (Maria Valdez) ওড়িশি নৃত্যের প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। এই নৃত্যশৈলীগুলির দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ‘ভারতীয় শাস্ত্রীয় নৃত্য’ দক্ষিণ আমেরিকার অনেক দেশে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।

বন্ধুরা, বিদেশের মাটিতে ভারতের এই উদাহরণগুলি দেখায় যে ভারতীয় সংস্কৃতির শক্তি ঠিক কতটা বিস্ময়কর, যা ক্রমাগত বিশ্বকে নিজের দিকে আকৃষ্ট করে রেখেছে।

“যেখানে যেখানে শিল্প, সেখানে সেখানে ভারত”

“যেখানে যেখানে সংস্কৃতি,, সেখানে সেখানে ভারত”

আজ বিশ্বের মানুষ ভারতকে জানতে চায়, ভারতের মানুষকে জানতে চায়। তাই আপনাদের সবাইকে অনুরোধ, আপনারা আশেপাশের এমন সাংস্কৃতিক উদ্যোগগুলিকে #CulturalBridges এর সাথে শেয়ার করুন। ‘মন কি বাত’-এ আমরা এমন উদাহরণ নিয়ে আগামী দিনেও আলোচনা করবো।

আমার প্রিয় দেশবাসী, দেশের বেশির ভাগ অঞ্চলে শীতের মরশুম শুরু হয়ে গিয়েছে, কিন্তু Fitness-এর passion, Fit India-র spirit- তাকে কোনো মরশুম প্রভাবিত করতে পারে না। যার Fit থাকার অভ্যেস, সে শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা কিছুই দেখে না। আমি খুশী যে এখন সবাই Fitness নিয়ে অনেক বেশি সচেতন হয়ে উঠেছেন। আপনিও দেখছেন, আপনার আশেপাশে পার্কে লোকজনের সংখ্যা বেড়েছে। পার্কে বয়স্কদের হাঁটতে দেখে, যুব ও যোগব্যায়ামরত পরিবারকে দেখতে আমার ভালো লাগে। মনে পড়ে, যখন আমি যোগ দিবসে শ্রীনগরে ছিলাম, বৃষ্টি হওয়া সত্বেও কত মানুষ ‘যোগ’ করার জন্য একত্রিত হয়েছিল। সম্প্রতি শ্রীনগরে marathon হয়েছিল, তাতেও আমি fit থাকার এই উদ্দীপনাকে দেখেছিলাম। Fit India-র এই ভাবনা, এখন এক mass movement-এর রূপ নিয়েছে।

বন্ধুরা, আমার এটা দেখেও বেশ ভালো লাগে যে আমাদের স্কুলগুলির, বাচ্চাদের fitness-এর ওপর এখন আরও বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। Fit India School Hoursও এক অভিনব উদ্যোগ। স্কুলগুলি এখন first পিরিয়ড-কে ব্যবহার করছে বিভিন্ন fitness activities-এর জন্য। অনেক স্কুলে যোগ ব্যায়াম করানো হয়, কোনো কোনো দিন অ্যারোবিক্স করানো হয় তো কখনও sports skill এর ওপর নজর দেওয়া হয়। কখনো কখনো খো খো বা কাবাডির মত খেলায় মনোযোগ দেওয়া হয়। এর ফলাফল ও খুব ভাল হচ্ছে। বাচ্চাদের attendance বাড়ছে, তাদের concentration বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং তাদের আনন্দও হচ্ছে।

বন্ধুরা, আমি wellness-এর এই প্রাণশক্তি সব জায়গায় দেখতে পাচ্ছি। মন কি বাতের অনেক শ্রোতাও আমাকে তাদের মতামত জানিয়েছেন। কিছু মানুষ তো খুবই চমৎকার প্রয়োগ করছেন। তেমনি একটি উদাহরণ হলো family fitness hour। অর্থাৎ একটি পরিবার সপ্তাহান্তে একদিন একটি ঘণ্টা নির্দিষ্ট করে রাখছে গোটা ফ্যামিলি ফিটনেস activity এর জন্য । আরো একটি উদাহরণ হচ্ছে indigenous games revival , এই উদ্যোগ। কিছু পরিবার তাদের বাচ্চাদের traditional games শেখাচ্ছে ও খেলানো হচ্ছে। আপনিও আপনার fitness routine ও তার অভিজ্ঞতা #fitindia নামের সোশ্যাল মিডিয়া পেজে অবশ্যই শেয়ার করুন। আমি আমার দেশবাসীকে একটি গুরুত্বপূর্ন তথ্য দিতে চাই। এই বছর, ৩১শে অক্টোবর, সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্ম জয়ন্তী দিনই দীপাবলীর শুভ দিন পড়েছে। আমরা প্রতি বছর ৩১শে অক্টোবর “রাষ্ট্রীয় একতা দিবস” উপলক্ষ্যে “Run for Unity”-র আয়োজন করে থাকি। এ বছর দীপাবলির কারণে ২৯শে অক্টোবর, মঙ্গলবার “Run for Unity”-র আয়োজন করা হবে। আমার ইচ্ছে যে, যত বেশি সংখ্যায় সম্ভব, মানুষ এই কর্মযজ্ঞে অংশগ্রহণ করুন। দেশের একতার মন্ত্রের সঙ্গেই fitness-এর মন্ত্রও চতুর্দিকে ছড়িয়ে দিন।

আমার প্রিয় দেশবাসী, ‘মন কি বাত’ এবার এই পর্যন্তই। আপনারা আপনাদের ফিডব্যাক অতি অবশ্যই পাঠাতে থাকুন। এখন উৎসবের সময়। মন কি বাতের শ্রোতাদের ধনতেরাস, দীপাবলি, ছট পূজা, গুরু নানক জয়ন্তী সহ সকল পার্বণের অনেক অনেক শুভকামনা জানাই। আপনারা সম্পূর্ণ আনন্দের সঙ্গে উৎসব পালন করুন। Vocal for Local এর মন্ত্রও মনে রাখুন। চেষ্টা করুন, যাতে, উৎসবের সময় স্থানীয় দোকানদারদের কাছ থেকে কেনা জিনিসই আপনার ঘরে আসে। আরো একবার আপনাদের সকলকে জানাই আসন্ন উৎসবের মরশুমের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। ধন্যবাদ।

मित्रों,
मातृभूमि समाचार का उद्देश्य मीडिया जगत का ऐसा उपकरण बनाना है, जिसके माध्यम से हम व्यवसायिक मीडिया जगत और पत्रकारिता के सिद्धांतों में समन्वय स्थापित कर सकें। इस उद्देश्य की पूर्ति के लिए हमें आपका सहयोग चाहिए है। कृपया इस हेतु हमें दान देकर सहयोग प्रदान करने की कृपा करें। हमें दान करने के लिए निम्न लिंक पर क्लिक करें -- Click Here


* 1 माह के लिए Rs 1000.00 / 1 वर्ष के लिए Rs 10,000.00

Contact us

Check Also

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘‘মন কি বাত’’, (১১৬ তম পর্ব) অনুষ্ঠানের বাংলা অনুবাদ –

আমার প্রিয় দেশবাসী, নমস্কার। মন কি বাত অর্থাৎ দেশের সমষ্টিগত প্রয়াসের কথা, দেশের উপলব্ধির কথা, …